ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোড়ে ঘরমুখো মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। গত দুদিনের তুলনায় যাত্রী সংখ্যা কম। তবে তিনদিনের সীমিত লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়। মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার ও পিকআপের মাধ্যমে গন্তব্যে রওনা হচ্ছেন অনেক। এতে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া।
গণি মিয়া নামের এক রিকশাচালক জানান, গত দুদিন সড়কে যাত্রীদের ভিড় দেখেছেন। কিন্তু আজ সকাল থেকে তেমন কোনো যাত্রী নেই। যার কারণে রিকশাচালকদের উল্লেখযোগ্য আয় হচ্ছে না।জাকির হোসেন নামে এক যাত্রী বলেন, ‘আমি লক্ষ্মীপুর যাব। প্রাইভেটকারে ভাড়া চায় ১ হাজার টাকা। আজকে গাড়ি কম হওয়ায় যাত্রীদেরকে অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে।’
যাত্রীসংখ্যা কম হলেও অতিরিক্ত ভাড়া কেন নেয়া হচ্ছে জানতে চাইলে কামাল হোসেন নামে এক প্রাইভেটকারচালক বলেন, ‘লকডাউনে আমাদের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হয়। এছাড়া সড়কে আজকে গাড়ি অনেক কম।’এ বিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সড়কে আজকে গাড়ির চাপ কম রয়েছে। জরুরি কারণ ছাড়া প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস সড়কে চলাচল করলে মামলা দেয়া হচ্ছে।