সোমবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে এসব পন্য খালাস শুরু হয়।
সহকারি কাস্টমস কমিশনার সৌমেন চাকমা জানান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের জারি করা স্থায়ী আদেশ অনুযায়ী গঠিত চট্টগ্রাম বন্দরের মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য ধ্বংস কমিটির ২৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭৩ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে।
১৫ লটের এসব কনটেইনারে বন্দরের ভেতরে রেফার্ডসহ ড্রাই কনটেইনার আছে ১৫টি। বিভিন্ন অফডকে ড্রাই পণ্যের কনটেইনার আছে ৬১টি। এসব কনটেইনারে ধ্বংসযোগ্য ও বায়োডিগ্রেডেবল (পচনশীল) আদা, সুপারি, খেজুর, জুস, ক্যারোলা বীজ, মাছের খাদ্য, মাছ ইত্যাদি রয়েছে। প্রতিদিন হালিশহর আনন্দবাজারে ১৫-২০টি কনটেইনারের পণ্য ধ্বংস করা হবে। পর্যায়ক্রমে তালিকাভুক্ত সব কনটেইনার পরিবেশ সম্মত উপায়ে ধ্বংসের পরিকল্পনা রয়েছে কাস্টমসের।