এন প্লাস ডেস্কঃ
চট্টগ্রাম নগরীতে করোনাভাইরাসের টিকা নিতে গিয়েও অনেক মানুষকে টিকা না নিয়েই ফিরতে হচ্ছে। চট্টগ্রামে টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরুর তৃতীয় দিনে মানুষের চাপ এতটাই বেশি ছিল যে, দিনের নির্ধারিত ডোজ শেষ হয়ে যাওয়ায় টিকা না নিয়েই ফিরে যেতে হয়েছে অনেককে।
প্রাথমিক জড়তা কাটিয়ে ধীরে ধীরে মানুষ উৎসাহী হয়ে উঠলেও করোনার টিকা নিতে এসে শূন্য হাতে ফিরে যাওয়াটা রীতিমতো বিড়ম্বনা হিসেবেই দেখা দিয়েছে।
রোববার থেকে মঙ্গলবার— এই তিন দিনেই চট্টগ্রামে করোনার টিকা পেয়েছেন ১১ হাজার ৩৭ জন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম নগরীতে ৬ হাজার ১৩৩ জন এবং চট্টগ্রামের ১৪টি উপজেলায় নিয়েছেন ৪ হাজার ৯০৪ জন।
মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) করোনার ভ্যাকসিন প্রদানের তৃতীয় দিনে দেখা গেল, চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলার বিভিন্ন উপজেলা মিলিয়ে মোট ৬ হাজার ৫৯ জন মানুষ ভ্যাকসিন নিয়েছেন। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। এদিন টিকা নিতে আসা মানুষের চাপ এতটাই বেশি ছিল যে, দিনের নির্ধারিত ডোজ শেষ হয়ে যাওয়ায় টিকা না নিয়েই ফিরে যেতে হয়েছে অনেককে।
এক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে টিকা গ্রহণের জন্য মানুষকে আগ্রহী করার যে চ্যালেঞ্জ ছিল, সেটি বেশ সফলভাবে পূরণ করতে পেরেছে টিকাদান কর্তৃপক্ষ। তাদের কাছে এখন নতুন চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে টিকাগ্রহণে আগ্রহী মানুষদের নির্বিঘ্নে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা। আর এই লক্ষ্যে বেশ কিছু নতুন সিদ্ধান্তও নিয়েছে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামে ৬ হাজার ৫৯ জনের মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকাতেই টিকা নিয়েছেন ৩ হাজার ৩২ জন, বাকি ৩ হাজার ২৭ জন বিভিন্ন উপজেলার।
এদিকে নিবন্ধন ছাড়া টিকাদান কেন্দ্রে আসা ব্যক্তিদের জন্য আলাদা বুথ করার কথাও জানিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বী। চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমাদের চ্যালেঞ্জ ছিল টিকা নিতে মানুষকে উৎসাহী করা। সেটা বেশ ভালভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। এখন পর্যন্ত তিন দিনে জেলায় মোট ৮ হাজার ৭৩৭ জনকে আমরা টিকা প্রদান করেছি। অনেক জায়গায় নির্ধারিত টিকা শেষ হয়ে যাওয়ার পর আবার টিকা পাঠাতে হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপরেও অনেক মানুষকে টিকা না নিয়ে ফিরতে হয়েছে। আশা করছি কয়েক দিনের মধ্যে আমরা এই বিষয়টাও সামাল দিতে পারবো। প্রথম দফায় চট্টগ্রামে মোট ৪ লাখ ৫৬ টিকা পাবে চট্টগ্রামের মানুষ।’
চলতি মাসেই এর সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছেন বলে জানান চট্টগ্রামের এই সিভিল সার্জন।
ও অনেক মানুষকে টিকা না নিয়েই ফিরতে হচ্ছে। চট্টগ্রামে টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরুর তৃতীয় দিনে মানুষের চাপ এতটাই বেশি ছিল যে, দিনের নির্ধারিত ডোজ শেষ হয়ে যাওয়ায় টিকা না নিয়েই ফিরে যেতে হয়েছে অনেককে।
প্রাথমিক জড়তা কাটিয়ে ধীরে ধীরে মানুষ উৎসাহী হয়ে উঠলেও করোনার টিকা নিতে এসে শূন্য হাতে ফিরে যাওয়াটা রীতিমতো বিড়ম্বনা হিসেবেই দেখা দিয়েছে।
রোববার থেকে মঙ্গলবার— এই তিন দিনেই চট্টগ্রামে করোনার টিকা পেয়েছেন ১১ হাজার ৩৭ জন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম নগরীতে ৬ হাজার ১৩৩ জন এবং চট্টগ্রামের ১৪টি উপজেলায় নিয়েছেন ৪ হাজার ৯০৪ জন।
মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) করোনার ভ্যাকসিন প্রদানের তৃতীয় দিনে দেখা গেল, চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলার বিভিন্ন উপজেলা মিলিয়ে মোট ৬ হাজার ৫৯ জন মানুষ ভ্যাকসিন নিয়েছেন। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। এদিন টিকা নিতে আসা মানুষের চাপ এতটাই বেশি ছিল যে, দিনের নির্ধারিত ডোজ শেষ হয়ে যাওয়ায় টিকা না নিয়েই ফিরে যেতে হয়েছে অনেককে।
এক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে টিকা গ্রহণের জন্য মানুষকে আগ্রহী করার যে চ্যালেঞ্জ ছিল, সেটি বেশ সফলভাবে পূরণ করতে পেরেছে টিকাদান কর্তৃপক্ষ। তাদের কাছে এখন নতুন চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে টিকাগ্রহণে আগ্রহী মানুষদের নির্বিঘ্নে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা। আর এই লক্ষ্যে বেশ কিছু নতুন সিদ্ধান্তও নিয়েছে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামে ৬ হাজার ৫৯ জনের মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকাতেই টিকা নিয়েছেন ৩ হাজার ৩২ জন, বাকি ৩ হাজার ২৭ জন বিভিন্ন উপজেলার।
এদিকে নিবন্ধন ছাড়া টিকাদান কেন্দ্রে আসা ব্যক্তিদের জন্য আলাদা বুথ করার কথাও জানিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বী। চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমাদের চ্যালেঞ্জ ছিল টিকা নিতে মানুষকে উৎসাহী করা। সেটা বেশ ভালভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। এখন পর্যন্ত তিন দিনে জেলায় মোট ৮ হাজার ৭৩৭ জনকে আমরা টিকা প্রদান করেছি। অনেক জায়গায় নির্ধারিত টিকা শেষ হয়ে যাওয়ার পর আবার টিকা পাঠাতে হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপরেও অনেক মানুষকে টিকা না নিয়ে ফিরতে হয়েছে। আশা করছি কয়েক দিনের মধ্যে আমরা এই বিষয়টাও সামাল দিতে পারবো। প্রথম দফায় চট্টগ্রামে মোট ৪ লাখ ৫৬ টিকা পাবে চট্টগ্রামের মানুষ।’
চলতি মাসেই এর সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছেন বলে জানান চট্টগ্রামের এই সিভিল সার্জন।