হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটিও উদ্ধার করা হয়। ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় ব্রাক্ষণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। চাঁদা না দেয়ায় এ হত্যাকান্ড বলে জানায় পুলিশ।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ভোররাতে মহিউদ্দীনকে ছুরিকাঘাত করে মোটরসাইকেল নিয়ে বের হয়ে যায় অস্ত্রধারী বাবু সহ তিনজন। নিহত মহিউদ্দীন ও পিস্তল বাবু আগে পূর্ব পরিচিত ছিল। বিভিন্ন সময় মহিউদ্দীনের কাছে চাঁদা দাবি করতো। পোলোগ্রাউন্ডে শুরু হওয়া বাণিজ্য মেলায় দোকান দেয়ায় চাঁদা দাবি করে আসছিল। চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় তাকে।
হত্যাকান্ড ঘটিয়ে প্রথমে কক্সবাজার চলে যায় পিস্তল বাবু ও তার সহযোগীরা। তারপর ফেনীতে যায়। তবে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় কিলিং মিশনের সাথে জড়িত বাবুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।এ সময় হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছোরাটিও উদ্ধার করা হয়।
বৃহস্পতিবার ভোরে চট্টগ্রামের কাজীর দেউড়ী দুই নাম্বার গল্লী এলাকায় এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে।