আজ শুক্রবার গুলশানে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘ম্যাডামের চিকিৎসাটার একটি মেডিকেল বোর্ড করা হয়েছে। দেশে যাঁরা বিশেষজ্ঞ আছেন, তাঁদের মধ্যে এঁরাই বেশ বড় মাপের বিশেষজ্ঞ। তাঁদের সর্বশেষ যে বক্তব্য, সেটা হচ্ছে, বিএনপির চেয়ারপারসনের কোভিড–পরবর্তী যে জটিলতা দেখা দিয়েছিল, সেগুলো এখন মোটামুটি ভাল। খালেদা জিয়ার হার্টের সমস্যা আছে এবং কিডনির সমস্যা আছে। এটা নিয়ে চিকিৎসকেরা বেশ উদ্বিগ্ন আছেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা মনে করছেন, বাংলাদেশে যে হাসপাতাল, সেন্টারগুলো আছে, এগুলো যথেষ্ট নয় বিএনপির চেয়ারপারসনের চিকিৎসার জন্য। খালেদা জিয়ার যে বয়স, অসুখ, সেই বিবেচনায় তাঁর আরও উন্নত সেন্টারে যাওয়া দরকার এবং জরুরি।’
খালেদা জিয়া গত ১১ এপ্রিল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। কোভিড পরবর্তী জটিলতা নিয়ে খালেদা জিয়া ২৭ এপ্রিল রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। শ্বাসকষ্ট অনুভব করায় গত ৩ মে থাঁকে হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করানো হয়। গত ৪ জুন থেকে আবার তিনি হাসপাতালে কেবিনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।