হানিফ মিয়া সিটি কর্পোরেশনের যন্ত্রে মাটি খোঁড়া শিখেছিলেন জীবিকার তাগিদে। তবে ভাবতেও পারেননি ভাগ্যবদলে এই যন্ত্র দিয়েই সারি সারি কবর খোঁড়তে হবে প্রতিদিন। ডাক পরলে এক্সেভেটরের সাহায্যে দিনে ৩০ থেকে পঁয়ত্রিশটি কবর খোঁড়েন হানিফ, পরে তাতে শাবল খুন্তির আঁচড়ে সমান করেন নিয়মিত গোর খোদকরা।
গতবছর লকডাউনের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ২৭৩ জন করোনায় মৃতকে দাফন করা হয় রায়ের বাজার কবরস্থান। বিরাম নেই বাসাবো মহাশ্বসান ঘাটেও, জুন মাসের শুরু থেকে এখানে গড়ে প্রতিদিন করোনায় মারা যাওয়া দেহ আসছে তিন চারটি।
শেষকৃত্যের সাথে জড়িত এই সম্মূখ যোদ্ধাদের প্রত্যাশা মানুষের সচেতনতায় একদিন এই ঘোর অন্ধকার কেটে ভোরের আলো ফুটবে।
Leave a Reply