দুপুর থেকে নিজ রুমে অবস্থান করছিলেন কণিকা আক্তার। সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত হতেই চারদিক থেকে দরজা-জানালা বন্ধ করে রাখেন কণিকা। এর পর থেকে দরজায় ডাকাডাকি করে কোনো সাড়াশব্দ মেলেনি তার। পরে তারই ছোট ভাই জানালার ফুটো দিয়ে উঁকি দিয়ে দেখতে পায়, বোন কণিকা ফ্যানের সঙ্গে রশিতে ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। কণিকার পরিবারের লোকজনের চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে আশপাশের লোকজন জড়ো হন। পরে হবিগঞ্জ সদর থানায় খবর দিলে ঘটনাস্থলে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে। সুরতহাল শেষে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল পাঠানো হয় লাশ।
হবিগঞ্জ সদর থানার ওসি মাসুক আলী জানান, কী কারণে কণিকা আত্মহত্যা করেছেন তাৎক্ষণিকভাবে কেউ কোনো কিছু বলতে পারেননি। ময়নাতদন্ত শেষে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে।