মঙ্গলবার সকালে কস্তুরি ঘাঁটে জড়ো হতে থাকে পুলিশ। যোগ দেয় র্যাব ও বিজবি আনসার।
তারপর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান কস্তুরিঘাঁট পৌছাতেই অভিযানে নামে প্রশাসন। প্রথবার এই অভিযানে পৌরসভা, পরিবেশ অধিদপ্তর, কোস্টগার্ডসহ সব সরকারী প্রতিষ্ঠান এক সাথে যোগ দেয়। তারপর প্রশাসন শুরু করে উচ্ছেদ অভিযান।
কস্তুরিঘাঁটের উত্তর দিক থেকে আঘাত শুরু করে বোল্টডোজার। ধসে পড়তে থাকে স্থাপনাগুলো।
জেলা প্রশাসন বলছে, বাঁকখালী নদীকে তার আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনা হবে।
স্থানীয়রা বললেন, উচ্ছেদের পর পূণরায় দখলের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে।
দখলদাররা বললেন তারা জেলা প্রশাসনের সব নিয়ম মেনে ও অনুমতি নিয়ে ঘর করেছেন।
গেল কয়েক বছর ধরে প্রায় ৫শো হেক্টর প্যারাবন কেটে ও বাঁকখালী নদী দখল করে স্থাপনা নির্মাণ হয়ে আসছিল কস্তুরিঘাটে।