কথায় বলে ‘অতি লোভে তাঁতী নষ্ট’। চট্টগ্রামের মৌসুমী পেঁয়াজ আমদানিকারকদের দশাও ঠিক এমন। বাড়তি মুনাফার লোভে হাজার হাজার টন পেঁয়াজ আনলেও, বিক্রি করতে পারেননি। খাতুনগঞ্জের আড়তে পচে যাচ্ছে বস্তাভর্তি এসব পেঁয়াজ। বন্দরে পড়ে আছে আরও শত শত চালান। বেশির ভাগই পাকিস্তান ও চীন থেকে আমদানী করা,আর মিয়ানমারের পিয়াজে গজিয়ে উঠেছে অঙ্কুর। দেশের বাজারে পিয়াজ সংকটের সুযোগে বাড়তি
মুনাফার লোভে আট থেকে দশটি দেশ থেকে পিয়াজ আমদানি করেছেন শত শত মৌসুমি ব্যবসায়ী। চাহিদার চেয়ে তিন গুন বেশি পিয়াজ আমদানির কারনে সেটাই এখন গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমদানিকারকদের দাবী প্রতি কেজি পিয়াজে ১৫-২০ টাকা পর্যন্ত লোকসান গুনতে হচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দরে পড়ে আছে আরো ২০ হাজার টন পিয়াজ লোকসানের ভয়ে বন্দর থেকে পিয়াজ খালাস করছেন না ব্যবসায়ীরা। ফলে তোলা হতে পারে নিলামে।